"জলে জোছনায় জীবনের আবাহন।"
রোকেয়া ইসলাম
পিতা -মীর নূরুল ইসলাম , মা-রিজিয়া ইসলাম , জন্ম ৪/২/১৯৫৯
গ্রন্থ সংখ্যা
কবিতা -(৩ টি) আকাশ আমার আকাশ (2004), জ্যোৎস্না জলে সন্ধ্যা স্নান কলকাতা থেকে প্রকাশিত (2009), অপেক্ষার প্ল্যাটফর্ম( ২০২১)
গল্প গ্রন্থ - (৮টি) স্বর্গের কাছাকাছি( ১৯৯৫), ছুৃঁয়ে যায় মেঘের আকাশ(২০০৬) , তুমি আমি তেপান্তর(২০০৮) , তবুও তুমিই সীমান্ত(২০১০) , একবার ডাকো সমুদ্র বলে(২০১২) , কেন বারবার ডাকো(২০১৪) , সূর্যে ফেরে দিন(২০১৬), অতঃপর ধ্রুবতারা (২০১৮)
শিশুতোষ -( ২টি) দীপ্র তাজরী ও আপুজানের কথা (২০০৯), সৌর ও দাদির গল্প( ২০২০)
নাটক - বিভিন্ন চ্যানেলে প্রচারিত প্রায় পয়ত্রিশটি
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক -- পায়ের তলে বানভাসি, (২০০৭)সুন্দর সকালের জন্য, (২০০৭) মেঘ ভাঙা রোদ, (২০০৭) বারবার ফিরে আসে (২০১০)
এছাড়াও জীবনের নানা টানাপোড়েন সম্পর্কের জটিলতা সামাজিক বৈষম্য নিয়ে লেখা নাটকের সংখ্যা বেশি।
চলচ্চিত্রের কাহিনী - ২ টা
১ হৃদয়ে একাত্তর( মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক ২০১৪)ও ভালবাসা ছাড়া কেউ কি বাঁচে (২০১৩)
পদক -নজরুল সম্মেলন২০০৫ অরণি গল্প লেখা প্রতিযোগিতা পদক২০১২ অপরাজিত কথা সাহিত্য ২০১৫পদক কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় পদক কলকাতা (২০১৫)টাংগাইল সাহিত্য সংসদ পদক (২০২০)
সমাজ বন্ধু এ্যাওয়ার্ড (বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন ইউ এস এ ২০১৯)
টাংগাইল জেলায় প্রথম চলচ্চিত্রের কাহিনীকার
স্ব স্ব ক্ষেত্রে সফল এক পুত্র ( ইন্জিনিয়ার) বড়কন্যা( ডাক্তার) ছোটকন্যা( ব্যাংকার)র জননী
ব্যাবসায়ী স্বামী বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান আরজু। আসাদুজ্জামান আরজু দীর্ঘদিন বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের যুগ্ম-সচিব দায়িত্ব পালন করেছেন।
রোকেয়া ইসলাম
বর্তমানে প্রশিকা মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্রের চেয়ারম্যান হিসাবে
এবং ডরপের নির্বাহী পরিষদের সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করছে ।
বাংলা একাডেমির সদস্য।
এছাড়া বিভিন্ন বিভিন্ন সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ পদ অলংকৃত করছেন।
টাংগাইল জেলায় প্রথম নারী চলচ্চিত্রের কাহিনীকার তিনি।
